অবশেষে সালাউদ্দিন-সালামের সম্মিলিত পরিষদকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত আসলাম-মারুফের সমন্বয় পরিষদ। আলাদা ভাবে মনোনয়নপত্র কিনলেও এক হয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন বিরোধীরা।
সমন্বয় পরিষদের সভাপতি প্রার্থী না থাকলেও সিনিয়র সহসভাপতি , তিন সহ-সভাপতি সহ ১৯ পদ প্রার্থী দিয়েছে তারা। সিলেট থেকে কাল শুরু হচ্ছে জেলা ও বিভাগীয় এবং বাংলাদেশ ফুটবল ক্লাব এসোসিয়েশনের সম্মিলিত সমন্বয় পরিষদের প্রচারণা।
সালাউদ্দিন-সালামের সম্মিলিত পরিষদকে সহজে মাঠ না ছাড়তেই একত্রিত হয়ে এই সমন্বয় পরিষদ পরিষদ গঠিত হয়েছে। জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল এসোসিয়েশন ও ক্লাবস ফুটবল এসোসিয়েশনের ব্যানারে এই প্যানেল ২১ পদে ১৯ জনকে চুড়ান্ত করেছে তারা। অন্য সভাপতি প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মানিককে দলভুক্ত করার গুঞ্জন থাকলেও তা শেষ পর্যন্ত হয়নি। সিনিয়র সহসভাপতি পদে সালাম মুর্শিদির বিপক্ষে শেখ মোহাম্মদ আসলামকে সমর্থন দিচ্ছে এই প্যানেল। চার সহ-সভাপতি পদে তিনজনকে খুঁজে পেয়েছে সমন্বয় পরিষদ। তাবিথ আউয়াল স্বতন্ত্র নির্বাচন করায় পূর্ণতা পায় নি পদ সংখ্যা। ১৫ সদস্য পদে জেলা ও ক্লাবের প্রতিনিধি ভারসাম্য রাখার দাবি করেছে কর্মকর্তারা। ঢাকার বাহিরে সাত ক্রীড়া সংগঠকের সাথে ঢাকার আট ক্লাবের প্রতিনিধিরা আছেন। আমের খান, ইমতিয়াজ সুলতান জনি,আরিফ হোসেন মুনের মত সাবেকদের সাথে আছেন অভিজ্ঞ সংগঠক ফজলুর রহমান বাবুল।
বন্ধ হয়ে যাওয়া বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্ট সহ জেলা লিগ নিয়মিত করার অঙ্গিকার প্রাধান্য পাবে সমম্বয় পরিষদের ইশতিহারে।