ভ্যাকসিন না নিলে মিলবে না খেলার ছাড়পত্র। বেশ কয়েকটি দেশের ক্রীড়াঙ্গনই এমন আইন নতুন করে যুক্ত করেছে। যার ফলে জানুয়ারির ফিফা উইন্ডোতে ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলতে পারেনি বাংলাদেশ। ভুল শুধরে তাই ফুটবলারদের ভ্যাকসিনের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছিল বাফুফে।
গত ১লা ফেব্রুয়ারি করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন ৫৮ জন নারী ফুটবলার। এর মধ্যে ৪৭ জন কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ও ১১ জন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে টিকা গ্রহন করেছিলেন।
নারী ফুটবলারদের পর এবার বাফুফের উদ্যোগে করোনা ভ্যাকসিনের আওতায় এসেছে বাফুফে এলিট একাডেমির ২২ জন ফুটবলার। মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে থেকে করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ গ্রহণ করে তারা। আগামী ২২ মার্চ এই হাসপাতাল থেকেই দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করবেন এসব ফুটবলাররা। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাফুফের এলিট একাডেমির ফুটবলারদের ভ্যাকসিন সরবরাহ করায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক,স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ঠ সবাইকে বাফুফের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে।