ম্যাচের শুরু থেকে স্বভাবসুলভভাবে স্বাগতিক বাংলাদেশের রক্ষণে আক্রমণ চালিয়ে বাংলাদেশকে চাপে রাখে। তবে বাংলাদেশের ডিফেন্ডাররা তাদের আক্রমণ আটকে দিয়ে রক্ষণ সামলে যাচ্ছিলো। ফলে কাঙ্খিত গোলের দেখা পাচ্ছিলো না গ্রাহাম আনোর্ল্ডের শিষ্যরা।
গোল পেতে অস্ট্রেলিয়া বেশ খানিকক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়। গোল আসে ম্যাচের ২৮ তম মিনিটে,নিজেদের দুর্ভাগ্যে গোল হজম করে বাংলাদেশ। ইরানকুন্ডার পাস থেকে আজডিন হ্রোটিক শট করলে বাংলাদেশের দলের ডিফেন্ডার মেহেদী মিঠু বল আটকানোর চেষ্টা করলে তাতে হিতে বিপরীত হয়। মেহেদী মিঠুর পায়ে লেগে বলটি ডিফ্লেকটেড হয়ে গোলরক্ষক মিতুল মারমার নাগালের বাইরে দিয়ে বল জালে প্রবেশ করে; তাতে করে ১-০ তে এগিয়ে যায় সকারুজরা।
গোল হজমের পর নিজেদের খোলস ছেড়ে বের হওয়ার কিছুটা চেষ্টা চালায় বাংলাদেশ দল। তবে মধ্যমাঠ পেরিয়ে আক্রমণের খেই হারিয়েছেন রাকিব-মুরসালিনরা। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়াও ব্যবধান বাড়ানোর জন্য আক্রমণের ধার বাড়াতে থাকে তবে অস্ট্রেলিয়ার খেলোয়াড়দের নেওয়া শট গুলো অন-টার্গেটে না থাকার কারণে তেমন বড় বিপদে পড়েনি মিতুল। প্রথমার্ধে আর গোল না হওয়ায় ১-০ তে শেষ হয় বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়ার প্রথমার্ধের লড়াই।