বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ (বিসিএল) যেন হয়ে উঠেছে ফিক্সিং ম্যাচের বড় মঞ্চ। ক্লাবগুলোর বিপক্ষে অভিযোগ উঠেছে ম্যাচ ফিক্সিং ও স্পট ফিক্সিংয়ের। এই মৌসুমে সরাসরি বিসিএলে উর্ত্তীর্ণ হওয়া দুই ক্লাবের এতে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে, ফলে দেশের ফুটবলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন ফিক্সিং!
বিশেষ করে অভিযুক্ত আজমপুর ক্লাবের কোচ ও ম্যানেজারের পদত্যাগ, সাবেক তারকা খেলোয়াড় রোকুনুজ্জামান কাঞ্চন, কোচ কামাল বাবু ও উত্তরা ক্লাবের সাবেক কর্তা মিয়া ভাইয়ের নাম উঠে আসার পর শক্ত অবস্থানে যাচ্ছে ফেডারেশন। কিন্তু নবাগত আজমপুর ক্লাব ও গোপালগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাবের নামও অভিযুক্তের তালিকায় থাকায় সন্দেহের আঙ্গুল উঠছে ফেডারেশনের দিকেও।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ইতিমধ্যে অভিযোগ ক্লাবগুলোরকে চিঠি দিয়ে কারণ জানতে চেয়েছে। গত ২৪ মার্চ ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ও গোপালগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাবকে, ২৭ মার্চ কারওয়ান বাজার প্রগতি সংঘকে এবং ২ এপ্রিল উত্তরার আজমপুর ক্লাব ও ফরাশগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাবকে চিঠি দিয়েছে দেশের ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
ক্লাবগুলো থেকে চিঠির উত্তর দেয়া হয়েছে যা নিয়ে আজ বাফুফে’র পাতানো ম্যাচ সনাক্তকরণ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে।