সর্তকতার সাথে দুইদলই খেলার শুরুটা করে। উভয়দলই তাদের খেলা দিয়ে বুঝিয়ে প্রতিপক্ষকে বুঝিয়ে দিচ্ছিলো ছাড় নয় এক বিন্দু।
ম্যাচের ১৭ মিনিটে গোল করেছিলো মোহনবাগান। কিন্তু ডিমিত্রি পেত্রাটোসের ক্রস থেকে লিস্টন কোলাসোর করা সেই গোলটি অফসাইডের কারণে বাতিল হয়ে যায়। ২৯ তম মিনিটে গোলের সুযোগ তৈরি হয় মোহনবাগানের সামনে, এবার ভুল করে নি মেরিনার্সরা। মাঠের ডানপ্রান্ত দিয়ে বক্সের ভিতর ঢুকে পড়ে হুগো বুমোসের কাটব্যাক থেকে জেসন কামিন্সের বাড়ানো পাসে গোল করেন মোহনবাগানের অস্ট্রেলিয়ান মিডফিল্ডার ডিমিত্রি পেত্রাটোস।
তবে লিড বেশীক্ষণ ধরে রাখতে পারে নি মোহনবাগান। ৩৩ মিনিটের মাথায় রবসনের থ্রু পাস থেকে মোহনবাগানের ডিফেন্ডার হেক্টরকে কাটিয়ে টপ কর্ণার শটে গোল আদায় করে নেন ডরিয়েল্টন গোমেজ। এতে করে সমতা ফিরে পায় বসুন্ধরা কিংস।
৩৫ মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো বসুন্ধরা কিংস। কিন্তু বক্সের বাইরে থেকে দলীয় অধিনায়ক রবসন রবিনহোর রকেট গতির সেই গোলবারের লেগে ফিরে গেলে সেই যাত্রায় রক্ষা পায় মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। এভাবে খেলা চলতে থাকায় ১-১ গোলে ড্র দিয়ে শেষ হয় প্রথমার্ধের খেলা।