সিলেটে একাডেমি করার পর বেশিদিন না চালাতে পারলেও আবারো একাডেমি চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। আবাসনের জন্য আরামবাগের কয়েকটি বাড়িও নিজে ঘুরে দেখেছেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।
জিমনেশিয়ামের পর নিজস্ব একাডেমি করতে মনোযোগী হয়েছে ফেডারেশন। অনুশীলনের ভেন্যুর কথা চিন্তা করে আরামবাগকেই আবাসিকের জন্য বেছে নিয়েছে তারা। এবার খেলোয়াড়দের শিক্ষা ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে প্রত্যয়ী বাফুফে সভাপতি। অন্তত দুটি বয়সভিত্তিক দল নিয়ে একাডেমি পরিচালনার পরিকল্পনা বাফুফে’র। ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে খেলোয়াড় বাছাই প্রক্রিয়া। এটি নিয়ে কাজী সালাউদ্দিন জানান, ‘বিভাগীয় শহরে ও জেলায় হবে ট্রায়াল। আজও কমলাপুর স্টেডিয়ামে ট্রায়াল হয়েছে। এক থেকে দেড় মাস শুধু ট্রায়ালই হবে।একটা জিনিস আপনারা জানেন দুধে যদি জাল দেন তাহলে সর উপরে চলে আসে। আমরাও দুধের মতো জাল দিয়ে সরটা নিয়ে ক্যাম্পে যাবো।’ আপাতত ৪০ জনকে আবাসিক ক্যাম্পে রাখার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
জিম ও একাডেমি মূলত বাফুফের সহ-সভাপতি ‘ডেভলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যানের (আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক) ব্যক্তিগত আগ্রহ। সে জিম ও একাডেমি করতে চাইছে। আমি ওকে সাহায্য করছি।’ বলেন কাজী সালাউদ্দিন।
এদিকে ফরটিসে দুই বছর আগে গড়া একাডেমি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে কি সেটি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে সালাউদ্দিন জানান, ‘ফরটিস থাকবে। ঐটা তো প্রাইভেট কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে, এটি হবে সম্পূর্ণ নিজস্ব।’